০১:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

অস্ত্র মামলায় নাভারণের লিটনের ১৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড

নিউজ ডেস্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোরে অস্ত্র মামলায় শার্শার চিহ্নিত সন্ত্রাসী লিটন মাহমুদের ১৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

লিটন শার্শার দক্ষিণ বুরুজবাগান (পূর্বপাড়া) গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে। রোববার (১৮ মে) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ জাকির হোসেন টিপু এই আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পিপি সৈয়দ রুহুল কুদ্দুস কচি।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারি বিকেলে শার্শা থানা পুলিশের কাছে খবর আসে নিজ বাড়িতে অস্ত্রসহ অবস্থান করছেন লিটন। তাৎক্ষণিক শার্শা থানার একটি টিম লিটনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় তার ঘর থেকে একটি রাইফেল ও গুলি উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় শার্শা থানায় মামলা করেন এসআই মেহেদী হাসান। মামলাটি তদন্ত করে এসআই আইনুদ্দিন বিশ্বাস লিটনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন।

রোববার এ মামলার রায় ঘোষণার দিনে লিটনের উপস্থিতিতে বিচারক লিটনকে বেআইনি অস্ত্র রাখার অপরাধে দশ বছর ও গুলি আইনের ধারায় আরও সাত বছর মোট ১৭ বছরের কারাদন্ডের আদেশ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১২:৫১:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
৪৪

অস্ত্র মামলায় নাভারণের লিটনের ১৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড

আপডেট: ১২:৫১:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোরে অস্ত্র মামলায় শার্শার চিহ্নিত সন্ত্রাসী লিটন মাহমুদের ১৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

লিটন শার্শার দক্ষিণ বুরুজবাগান (পূর্বপাড়া) গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে। রোববার (১৮ মে) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ জাকির হোসেন টিপু এই আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পিপি সৈয়দ রুহুল কুদ্দুস কচি।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারি বিকেলে শার্শা থানা পুলিশের কাছে খবর আসে নিজ বাড়িতে অস্ত্রসহ অবস্থান করছেন লিটন। তাৎক্ষণিক শার্শা থানার একটি টিম লিটনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় তার ঘর থেকে একটি রাইফেল ও গুলি উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় শার্শা থানায় মামলা করেন এসআই মেহেদী হাসান। মামলাটি তদন্ত করে এসআই আইনুদ্দিন বিশ্বাস লিটনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন।

রোববার এ মামলার রায় ঘোষণার দিনে লিটনের উপস্থিতিতে বিচারক লিটনকে বেআইনি অস্ত্র রাখার অপরাধে দশ বছর ও গুলি আইনের ধারায় আরও সাত বছর মোট ১৭ বছরের কারাদন্ডের আদেশ দেন।