সাঈদ ইবনে হানিফ : বাঘারপাড়া উপজেলার বল্লামুখ গ্রামের মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের একমাত্র ছেলে নয়ন হোসেন (১০) জন্মের দেড় বছর বয়স থেকে আজ পর্যন্ত থ্যালাসিমিয়া, (লিবারের সমস্য) ভুগছেন।

জানা গেছে, প্রতি মাসে ৪ ব্যাগ রক্ত দিতে হয় তার শরীরে। বাংলাদেশের ডাক্তারেরা বলছেন উন্নত চিকিৎসা দিতে দেশের বাইরে নিতে হবে। ছেলেটির পেট ও মুখ ফুলে গেছে, যা দেখতে বেশ ভয় লাগে। বাবা মোহাম্মদ আনিসুর রহমান একজন প্যারালাইজড হয়ে প্রয় বিকলঙ্গ হয়ে গেছে, মা লাভলি খাতুন তিনিও দির্ঘদিন পেটে পাথর নিয়ে বেচে আছেন, পরিবারটি বাঁচতে দেশের বিত্তবানদের কাছে সাহায্য আবেদন করছেন,যাতে করে ছেলের জীবন বাঁচাতে বিদেশ নিয়ে ভালো করে উন্নত চিকিৎসা দিতে পারেন। স্থানীয়রা দির্ঘ দিন ধরে রক্ত ও অর্থ দিয়ে আসছেন,এখন আর কেউ দিতে চায়না। জন প্রতিনিধিদের কাছে গেলে ঘন্টা ঘন্টা বসে থেকে ৫০/১০০ টাকা দেয় তাতে না হয় তাদের ওষুধ না হয় আমার ওষধ না হয় তর মায়ের ওষুধ। না চলে সংসার নামক ঘানি। নেই গরিব কে দেওয়া সরকারের কোন প্রকার সুযোগ সুবিধা। প্যারালাইজড অবস্থায় সংসারের ও ওষুধের ঘানি টানতে প্রতি নিয়ত ছুটতে হয় উপজেলা এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্তে এসব কথা অতি কষ্টের সাথে এই প্রতিনিধিকে বললেন নয়নের পিতা প্যারালাইজড রোগী মোহাম্মদ আনিসুর রহমান। নয়নরা তিন ভাই বোন, এর মধ্যে নয়ন মেঝ। তাদের দাবি কেউ যদি সাহায্য পাঠাতে চাই এজন্য বিকাশ নং টি দেওয়া হল -। ০১৭৩২ ৮৮৮১৫১।