খুলনা বিভাগ, জেলার খবর, যশোর, রাজনীতি | তারিখঃ অক্টোবর ৯, ২০২৪ | নিউজ টি পড়া হয়েছেঃ 10999 বার
সাঈদ ইবনে হানিফ: যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি কর্তৃক উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টি ইউনিয়নের কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। উপজেলা বিএনপি সাক্ষরিত ওই পত্রে প্রতিটি ইউনিয়ন কমিটিতে ২৫/২৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি স্থান পেয়েছে। তবে কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন, কমিটির তালিকা আরও একটু বড় হলে ভালো হতো।
উপজেলা বিএনপি সূত্র থেকে জানা গেছে, ১নং জোহরপুর ইউনিয়নে কাজী মনিরুজ্জামান সভাপতি, মো: আবুতালেব বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক ও মো: ফিরোজ বিশ্বাস সাংগাঠনিক সম্পাদক সহ ২৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
২নং বন্দবিলা ইউনিয়নে মো: মনিরুজ্জামান তপন সভাপতি, মো: আজিজুর রহমান সাধারণ সম্পাদক ও শওকত হোসেন সাংগঠনিক সম্পাদকসহ মোট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৩ নং রায়পুরে ইউনিয়নে মো: আব্দুস সালাম সভাপতি, মো: আ: কুদ্দুস সাধারণ সম্পাদক ও মোশাররফ হোসেন মুছা সাংগাঠনিক সম্পাদক সহ মোট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৫ নং ধলগ্রাম ইউনিয়নে মো: খয়বার রহমান সভাপতি, মো: মোর্শেদুজ্জামান মঞ্জু সাধারণ সম্পাদক ও মো: নাজমুল হাসান সাংগঠনিক সম্পাদক সহ মোট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৬নং দোহাকুলা ইউনিয়নে মো: জাহাঙ্গীর হোসেন সভাপতি, রবেন অধিকারী সাধারণ সম্পাদক ও মো: আমির হামজা সাংগঠনিক সম্পাদকসহ মোট ২৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৭ নং দরাজহাট ইউনিয়নে মো: শাহাজান মোল্যা সভাপতি, হাফিজুর রহমান সাধারণ সম্পাদক ও মো: হারুন অর রশীদ সাংগঠনিক সম্পাদক সহ মোট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৮নং বাসুয়াড়ী ইউনিয়নে মো: হাফিজুর রহমান সভাপতি, মো: মোহাম্মদ আলী সাধারণ সম্পাদক ও মো: আকরাম খাঁন সাংগঠনিক সম্পাদকসহ মোট ২৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
৯নং জামদিয়া ইউনিয়নে মো: দাউদ হোসেন সভাপতি, এফ এম আসলাম হোসেন সাধারণ সম্পাদক ও মো: মাহাবুবুর রহমান বিশ্বাস সাংগঠনিক সম্পাদকসহ মোট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ৪নং নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়ন কমিটি এখনও অনুমোদিত হয়নি।
বাঘারপাড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মো: শামছুর রহমান জানিয়েছেন যে, বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সম্পুর্ন গনতান্ত্রিকভাবে প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ড কমিটিসহ সকল নির্বাচক মন্ডলীর সর্ব সম্মতিতে ইউনিয়ন কমিটিগুলো গঠন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, শৈরাশাসক ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমলে যারা মিথ্যা মামলা-মোকদ্দমার শিকারসহ নির্যাতিত ও হয়রানীর শিকার হয়েছে এ কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তাদেরকেই বেশি মূল্যায়িত করা হয়েছে।