বিল্লাল হোসেন, ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ভালুকাতে বাড়ির মালিক খালেক,ভাড়াটিয়া রাজিয়া খাতুনকে বাসা লিখে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। ঘটনাটি ঘটেছে, গত ২৪ মার্চ বৃহস্পতিবার রাতে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলমানকালীন। উপজেলার মেদুয়ারী ইউনিয়নের নিঝুরী গ্রামে। পরে গত ২৫ মার্চ শুক্রবার বিকালে রাজিয়া খাতুন। আব্দুল খালেকের নামে একটি ধর্ষণ মামলা করে। মামলা (নম্বর ৫৬)২৫/০৩/২০২২/ ধারা ৯/এয়ের ১/ধারায় ৩২৩,৩৩২,৩৭৯,৫০৬/ নথিভূক্ত করা হয়। মামলা সূত্রে জানা যায়, তারাকান্দা উপজেলার পানিয়াবর গ্রামের মৃত: আইনুদ্দিনের ছেলে মো. মহর আলী তার দ্বিতীয় স্ত্রী: রাজিয়া খাতুনসহ। উপজেলার মেদুয়ারী ইউনিয়নের নিঝুরী গ্রামের মৃত: মমতাজ উদদীন (ওরফে আহাল) এর ছেলে মো.আব্দুল খালেকের বাড়িতে বাড়া থাকেন। এদিকে মামলার তিনদিন পর বাদী রাজিয়া খাতুন গভীরে লুকিয়ে থাকা তথ্যের ভিডিও স্বীকারোক্তি দিলেন। মহর আলী তার স্ত্রী: রাজিয়া খাতুনকে রেখে মাঝে মধ্যেই নিজ বাড়িতে চলে যেতেন মহর আলী। এ সুযোগ নিয়ে বাড়ির মালিক খালেক মাঝে মধ্যেই রাজিয়া খাতুনের সঙ্গে কথা বার্তা বলতেন। কখন যে পরস্পর দু’জনের মধ্যে গভীর প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে। স্বামী মহর আলী তা টেরও পাননি। এক পর্যায়ে খালেক প্রেমিকা রাজিয়ার সাথে যৌন মিলনের অফার করলেন। রাজিয়া অস্বীকার করলেন। বাড়ির মালিক খালেক রাজিয়া খাতুনকে বাসা লিখে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দিয়ে দৈহিক মিলন করে যাচ্ছিলেন। এদিকে মহর আলী তাদের সম্পর্কটি নিয়ে কিছুটা সন্দেহ হলে স্ত্রীকে মহর আলী চাপ প্রয়োগ করলে রাজিয়া সম্পর্কটির কথা খুলে বললেন। পরবর্তীতে স্বামী’স্ত্রী সম্মিলিত কৌশলে প্রমানসহ বাড়ির মালিক খালেককে ধরার প্রচেষ্টা চালায় মহর আলী। গত একসপ্তাহ পূর্বে উল্লেখ উক্ত ঘটনার ধর্ষণ মামলার আসামী। আজ ৩১ শে মার্চ অতিবাহিত। অথচ এখনো গ্রেফতার হয়নি।

এদিকে ফেসবুক প্রোফাইলে ডক্টর খালেক। আদৌ কি সে ডক্টর M.B.B.S.)ডিগ্রিধারীরা ডক্টর পদবী ব্যবহার করতে পারে।