১২:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

বিডিয়ার বিদ্রোহের মামলায় ডিমলার হরি কিংকর চক্রবর্তীর ১৬ বছর পর জামিনে মুক্তি

নিউজ ডেস্ক

মোঃ বাদশা প্রামানিক নীলফামারী প্রতিনিধিঃ ১৬ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ—বিজিবি) সদর দপ্তর ঢাকার পিলখানায় বি’দ্রোহ হয়। সেদিন বিডিআরের কয়েক শ সদস্য পিলখানায় নৃ’শংস হ’ত্যাকাণ্ড চালান। প্রায় দুই দিনব্যাপী চলা বি’দ্রোহে বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা নি’হত হন। সব মিলিয়ে ৭৪ জনের ম’রদেহ উদ্ধার করা হয়। পিলখানায় বিডিআরের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালনরত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরাও সেদিন নৃ’শংসতার শিকার হন।

পিলখানা হ’ত্যাকান্ড; বিডিআর বি’দ্রোহের ঘটনায় বি’স্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মা’মলায় জামিন পেয়ে ১৬ বছর পর কাশিমপুর কা’রাগার থেকে মুক্তি পেলেন আমাদের ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা হরি কিংকর চক্রবর্তী (বিডিআর)।

তিনি ২৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নে ছিলেন। তার ব্যাজ নম্বর- ৭৯৬৬৪। তার চাকুরী হবার মাত্র ১ বছর চলাকালীন সময় ২০০৯ সালে বিডিআর বি’দ্রোহের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তার উপর ২ টি মিথ্যা মা’মলা (একটি হ’ত্যা ও একটি বিস্ফোরক) দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৫:৪৮:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
১৪

বিডিয়ার বিদ্রোহের মামলায় ডিমলার হরি কিংকর চক্রবর্তীর ১৬ বছর পর জামিনে মুক্তি

আপডেট: ০৫:৪৮:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

মোঃ বাদশা প্রামানিক নীলফামারী প্রতিনিধিঃ ১৬ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ—বিজিবি) সদর দপ্তর ঢাকার পিলখানায় বি’দ্রোহ হয়। সেদিন বিডিআরের কয়েক শ সদস্য পিলখানায় নৃ’শংস হ’ত্যাকাণ্ড চালান। প্রায় দুই দিনব্যাপী চলা বি’দ্রোহে বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা নি’হত হন। সব মিলিয়ে ৭৪ জনের ম’রদেহ উদ্ধার করা হয়। পিলখানায় বিডিআরের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালনরত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরাও সেদিন নৃ’শংসতার শিকার হন।

পিলখানা হ’ত্যাকান্ড; বিডিআর বি’দ্রোহের ঘটনায় বি’স্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মা’মলায় জামিন পেয়ে ১৬ বছর পর কাশিমপুর কা’রাগার থেকে মুক্তি পেলেন আমাদের ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা হরি কিংকর চক্রবর্তী (বিডিআর)।

তিনি ২৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নে ছিলেন। তার ব্যাজ নম্বর- ৭৯৬৬৪। তার চাকুরী হবার মাত্র ১ বছর চলাকালীন সময় ২০০৯ সালে বিডিআর বি’দ্রোহের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তার উপর ২ টি মিথ্যা মা’মলা (একটি হ’ত্যা ও একটি বিস্ফোরক) দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।