চীনা প্রকল্পের ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল কেন দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তার পাশে হওয়া উচিত
মোঃ রুবেল ইসলাম ডিমলা উপজেলা প্রতিনিধি : চীনা প্রকল্পের ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল কেন নীলফামারী তথা দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা কাছে হওয়া উচিত বলে কেন মনে করেন রংপুর বিভাগ বাসি।
* তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন আগামীতে ব্যাপক কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সে অনুযায়ী সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ চলচে।মেইন রাস্তার আশেপাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হাজার হাজার একর জমি পতিত অবস্থায় রয়েছে। যা ব্যবহার করে দেশ জাতির কল্যাণে ব্যবহার করা যাবে।
★সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে মাত্র এক ঘন্টার পথ।
★ডালিয়া ব্যারেজ বর্তমানে পিকনিক স্পট হিসেবে খ্যাত। চীনের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে।
★উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলোর সাথে যেমন (পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, রংপুর) মাঝখানে হওয়ায় রংপুর বিভাগের সব জেলা থেকে সহজেই যাতায়াত করা সম্ভব।
★সরকারি পতিত খাস জমির যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত (পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে শত শত একর জমি পতিত হিসেবে পড়ে রয়েছে যা ব্যবহার করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা সম্ভব )।
★রংপুর বিভাগের মাঝামাঝি স্থান হওয়ায় রংপুর বিভাগের সব জেলা থেকে সহজে যাতায়াত করা সম্ভব। তাছাড়া তিন বিঘা করিডোর ও বাংলা বান্দা স্থলবন্দর থেকে মাত্র এক ঘণ্টা পথ।
★বাংলা স্থলবন্দর পাশাপাশি হওয়ায় রংপুর বিভাগের সকল জেলা থেকে যোগাযোগ এবং যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত রয়েছে। তাছাড়া তিস্তা নিয়ে চীনের যে মহা পরিকল্পনা রয়েছে তা বাস্তবায়ন হলে যোগাযোগও যাতায়াত ব্যবস্থা আরো উন্নত হয়ে যাবে।
★তিস্তা প্রকল্পে একটি আন্তর্জাতিক মানের অবসর ও কনফারেন্স রুম রয়েছে। এছাড়াও অবসরের পাশে হিলিপোর্ট থাকায় জরুরী প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ দেশী-বিদেশী ডাক্তার হেলিকপ্টার যোগে যেকোনো দেশ থেকে এই লোকেশনে আসতে পারবেন।
★তিস্তা প্রকল্পের পরিবেশ দর্শনীয় ও মনোরম হওয়ায় হাসপাতালটির রোগী, চিকিৎসক সহ দর্শনার্থীদের সহজেই আকর্ষণ করবে।স্বয়ং চীন এখানে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট দেশী ও বিদেশী কর্তৃপক্ষের কাছে উপর্যুক্ত বিষয় বিবেচনা পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে রংপুর বিভাগবাসী অনুরোধ জানায় নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা সেচ প্রকল্পের পাশে ১০০০ শয্যাবিশিষ্ট চীনা হাসপাতালের।
জানা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশকে চীন সরকার এক হাজার শয্যার একটি হাসপাতাল উপহার দেবে। তিস্তা প্রকল্পের আশপাশে এ হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম। রোববার (১৩ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
নূরজাহান বেগম বলেন, চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা আমাদের একটি হাসপাতাল উপহার দিতে চায়, যা আমরা রংপুরে নির্মাণের পরিকল্পনা করছি। দ্রুত কাজ শুরুর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।
হাসপাতাল বানানো প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, তিস্তা প্রকল্পের আশপাশে ন্যূনতম ১২ একর জায়গা খোঁজা হচ্ছে। নীলফামারী, রংপুর এবং দিনাজপুরের মাঝামাঝি জায়গায়। তবে নীলফামারীর একটা জায়গা পেয়েছি। এটার সম্ভাবনা যাচাইয়ের সমীক্ষা করব আমরা।
যেহেতু দাতা দেশ তিস্তার শেষ প্রকল্পের পাশে হাসপাতালটি নির্মাণ করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টাও এ কথাটি অপকটে স্বীকার করেছেন। তাই আমরা উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার মানুষ নিজেদের মধ্যে দিধাদন্দে না জড়িয়ে দাতা দেশের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে তাদের চাওয়াকে সম্মান প্রদর্শন করি।
চীনা প্রকল্পের ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল কেন দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তার পাশে হওয়া উচিত বলে, মনে করেন রংপুর বিভাগের মানুষ।
চীনা প্রকল্পের ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল কেন নীলফামারী তথা দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা কাছে হওয়া উচিত বলে কেন মনে করেন রংপুর বিভাগ বাসি।
* তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন আগামীতে ব্যাপক কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সে অনুযায়ী সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ চলচে।মেইন রাস্তার আশেপাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হাজার হাজার একর জমি পতিত অবস্থায় রয়েছে। যা ব্যবহার করে দেশ জাতির কল্যাণে ব্যবহার করা যাবে।
★সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে মাত্র এক ঘন্টার পথ।
★ডালিয়া ব্যারেজ বর্তমানে পিকনিক স্পট হিসেবে খ্যাত। চীনের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে।
★উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলোর সাথে যেমন (পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, রংপুর) মাঝখানে হওয়ায় রংপুর বিভাগের সব জেলা থেকে সহজেই যাতায়াত করা সম্ভব।
★সরকারি পতিত খাস জমির যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত (পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে শত শত একর জমি পতিত হিসেবে পড়ে রয়েছে যা ব্যবহার করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা সম্ভব )।
★রংপুর বিভাগের মাঝামাঝি স্থান হওয়ায় রংপুর বিভাগের সব জেলা থেকে সহজে যাতায়াত করা সম্ভব। তাছাড়া তিন বিঘা করিডোর ও বাংলা বান্দা স্থলবন্দর থেকে মাত্র এক ঘণ্টা পথ।
★বাংলা বাংলা স্থলবন্দর পাশাপাশি হওয়ায় রংপুর বিভাগের সকল জেলা থেকে যোগাযোগ এবং যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত রয়েছে। তাছাড়া তিস্তা নিয়ে চীনের যে মহা পরিকল্পনা রয়েছে তা বাস্তবায়ন হলে যোগাযোগও যাতায়াত ব্যবস্থা আরো উন্নত হয়ে যাবে।
★তিস্তা প্রকল্পে একটি আন্তর্জাতিক মানের অবসর ও কনফারেন্স রুম রয়েছে। এছাড়াও অবসরের পাশে হিলিপোর্ট থাকায় জরুরী প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ দেশী-বিদেশী ডাক্তার হেলিকপ্টার যোগে যেকোনো দেশ থেকে এই লোকেশনে আসতে পারবেন।
★তিস্তা প্রকল্পের পরিবেশ দর্শনীয় ও মনোরম হওয়ায় হাসপাতালটির রোগী, চিকিৎসক সহ দর্শনার্থীদের সহজেই আকর্ষণ করবে।স্বয়ং চীন এখানে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট দেশী ও বিদেশী কর্তৃপক্ষের কাছে উপর্যুক্ত বিষয় বিবেচনা পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে রংপুর বিভাগবাসী অনুরোধ জানায় নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা সেচ প্রকল্পের পাশে ১০০০ শয্যাবিশিষ্ট চীনা হাসপাতালের।
জানা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশকে চীন সরকার এক হাজার শয্যার একটি হাসপাতাল উপহার দেবে। তিস্তা প্রকল্পের আশপাশে এ হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম। রোববার (১৩ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
নূরজাহান বেগম বলেন, চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা আমাদের একটি হাসপাতাল উপহার দিতে চায়, যা আমরা রংপুরে নির্মাণের পরিকল্পনা করছি। দ্রুত কাজ শুরুর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।
হাসপাতাল বানানো প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, তিস্তা প্রকল্পের আশপাশে ন্যূনতম ১২ একর জায়গা খোঁজা হচ্ছে। নীলফামারী, রংপুর এবং দিনাজপুরের মাঝামাঝি জায়গায়। তবে নীলফামারীর একটা জায়গা পেয়েছি। এটার সম্ভাবনা যাচাইয়ের সমীক্ষা করব আমরা।
যেহেতু দাতা দেশ তিস্তার শেষ প্রকল্পের পাশে তিস্তা শেষ প্রকল্পের পাশে হাসপাতালটি নির্মাণ করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টাও এ কথাটি অপকটে স্বীকার করেছেন। তাই আমরা উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার মানুষ নিজেদের মধ্যে দ্বিধাদন্দে না জড়িয়ে দাতা দেশের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে তাদের চাওয়াকে সম্মান প্রদর্শন করি।