ডেস্ক রিপোর্ট : গত ২০ এপ্রিল যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক গ্রামের কন্ঠ প্রত্রিকা সহ কয়েকটি পত্রিকায় “নাভারণ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সার্জেন্ট রফিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও বানোয়াট ছিল। যা চরম নিন্দিনীয়।

লিখিত প্রতিবাদে উক্ত গাড়ির মালিক মুজিবুল আলম রানা জানান, গত ১৮ মার্চ নাভারন হাইওয়ে থানা পুলিশের সার্জেন্ট রফিক আমার মালিকানায় থাকা একটি মাইক্রােবাস আটক করে। যার নং ঢাকা মেট্রো-চ-৫১-৮২৯৮। কাগজপত্র ১ বছরের ফেল থাকায় তিনি মামলা দেন। যার মামলা নং-৯৮৬০০০৮৪৪০। পরে ৫,০০০ টাকায় মামলা ভাঙ্গানো হয়। গত ১৯ই এপ্রিল আমার কোনো গাড়ী আটক করেননি সার্জেন্ট রফিক। আমার অন্য গাড়ির চালক জহিরুল ইসলাম এ মামলার ব্যাপারে কিছুই জানেন না। তিনি সাংবাদিকের কাছে যে তথ্য দিয়েছেন তা তার মনগড়া ও ভুল। যে ঘুস বানিজ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি ৫ হাজার টাকার মামলা নিজেই ভাঙ্গিয়েছি। কারো কাছে কোনো টাকার লেনদেন করি নাই। উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

উক্ত লিখিত প্রতিবাদে নাভারন সাতক্ষিরা মোড়ের প্রাইভেট ও মাইক্রোবাস সমিতির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক ও সাধারন সম্পাদক মনির হোসেন জানান, বিষয়টি আমরা জানিনা বা সার্জেন্ট রফিককে চিনিও না। ঘুসের টাকার লেনদেনের ব্যাপারে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই। আমরা কারো টেন্ডেলও না। আমাদের নামের আগে যে শব্দটি ব্যবহার করেছে তা চরম অপমানজানক, মানহানীকর ও চরম নিন্দনীয়। আমাদের মান ক্ষুন্ন হওয়ায় এর তীব্র প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি। এ ব্যাপারে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে পত্রিকার মাধ্যমে ক্ষমা প্রার্থনা না করলে আমরা মানহানীকর মামলা করতে বাধ্য হবো।