১১:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

শার্শায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ১২:০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
  • / ১৬৯

বাগআচড়া প্রতিনিধি : যশোরের শার্শা উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্প মূল্যে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বিক্রিতে ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার সকালে শার্শার কায়বা ইউনিয়নে চাল বিতরনের সময় প্রতি বস্তায় ৩০কেজির পরিবর্তে ২৫/২৬কেজি চাল বিতরন করা হয় বলে অভিযোগে জানাগেছে। বিক্রিত চাল অন্যস্থানে ওজন দিয়ে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে।

সূত্রে জানা গেছে, মার্চ মাসের খাদ্যবান্ধবের ১৫ টাকা কেজি দরের চাল মঙ্গলবার সকালে সুবিধাভোগিদেও মাঝে বিতরন করা হয়। এ দিন শার্শার কায়বা ইউনিয়নে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড চাল বিতরন করা হয়। খাদ্য অধিদপ্তরের ১৫ টাকা কেজি দরের ৩০ কেজি চাল দেয়ার কথা থাকলেও প্রকৃত পক্ষে দেয়া হয়েছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।

বাগআঁচড়া বাগুড়ী বাজারের একটি দোকান থেকে কার্ডধারীরা সুবিধা বোগিরা ১৫টাকা কেজি দরে ৩০কেজি চালের মূল্য দিয়ে চাল নিলেও ওজনে পাচ্ছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।

সরকারিভাবে বস্তায় সঠিক মাপ থাকার কথা থাকলেও অজানা কারণে প্রতি বস্তায় চাল ৪ থেকে ৬ কেজি কম। চাল নিতে আসা একাধিক কার্ডধারীরা জানান, প্রতিবার এখান থেকে চাল নিয়ে অন্য যে কোনো দোকানে মাপ দিলেই দেখা যায় ৫ থেকে ৬ কেজি কম। পরে বিষয়টি প্রমাণ করতে পার্শ্বের একটি দোকানে থেজে মেশিন এনে বিক্রিত চাল ওজন দিলে প্রায় প্রতি বস্তায় ৪ থেকে ৬ কেজি কম হয়।

এ ব্যাপারে জানার জন্য ডিলার রাড়িপুকুর গ্রামের শাহাজান কবিরের কাছে জানতে চাইলে চাল কম দেওয়ার ব্যাপারে কোন সঠিক উত্তর দেয়নি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ড. কাজী নাজিব হাসান বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

শার্শায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ

আপডেট: ১২:০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

বাগআচড়া প্রতিনিধি : যশোরের শার্শা উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্প মূল্যে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বিক্রিতে ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার সকালে শার্শার কায়বা ইউনিয়নে চাল বিতরনের সময় প্রতি বস্তায় ৩০কেজির পরিবর্তে ২৫/২৬কেজি চাল বিতরন করা হয় বলে অভিযোগে জানাগেছে। বিক্রিত চাল অন্যস্থানে ওজন দিয়ে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে।

সূত্রে জানা গেছে, মার্চ মাসের খাদ্যবান্ধবের ১৫ টাকা কেজি দরের চাল মঙ্গলবার সকালে সুবিধাভোগিদেও মাঝে বিতরন করা হয়। এ দিন শার্শার কায়বা ইউনিয়নে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড চাল বিতরন করা হয়। খাদ্য অধিদপ্তরের ১৫ টাকা কেজি দরের ৩০ কেজি চাল দেয়ার কথা থাকলেও প্রকৃত পক্ষে দেয়া হয়েছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।

বাগআঁচড়া বাগুড়ী বাজারের একটি দোকান থেকে কার্ডধারীরা সুবিধা বোগিরা ১৫টাকা কেজি দরে ৩০কেজি চালের মূল্য দিয়ে চাল নিলেও ওজনে পাচ্ছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।

সরকারিভাবে বস্তায় সঠিক মাপ থাকার কথা থাকলেও অজানা কারণে প্রতি বস্তায় চাল ৪ থেকে ৬ কেজি কম। চাল নিতে আসা একাধিক কার্ডধারীরা জানান, প্রতিবার এখান থেকে চাল নিয়ে অন্য যে কোনো দোকানে মাপ দিলেই দেখা যায় ৫ থেকে ৬ কেজি কম। পরে বিষয়টি প্রমাণ করতে পার্শ্বের একটি দোকানে থেজে মেশিন এনে বিক্রিত চাল ওজন দিলে প্রায় প্রতি বস্তায় ৪ থেকে ৬ কেজি কম হয়।

এ ব্যাপারে জানার জন্য ডিলার রাড়িপুকুর গ্রামের শাহাজান কবিরের কাছে জানতে চাইলে চাল কম দেওয়ার ব্যাপারে কোন সঠিক উত্তর দেয়নি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ড. কাজী নাজিব হাসান বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া।