১২:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

ভাষা শহীদদের প্রতি বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

নিউজ ডেস্ক

শাহাবুদ্দিন আহামেদ: অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর শ্রমিকরা।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিটে বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ সহিদ আলীসহ স্থলবন্দরের সকল শ্রমিক নেতৃবৃন্দরা বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

অমর একুশের ঐতিহাসিক গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি…আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সঙ্গে সঙ্গে শ্রমিক নেতা সহিদ আলীসহ সকল শ্রমিকরা প্রথমে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তাঁরা ভাষাশহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

১৯৫২ সালের এই দিনে ভাষাশহীদদের সর্বশ্রেষ্ঠ আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য এসব মানুষ হাতে ফুল নিয়ে এবং ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গুনগুন করে গেয়ে খালি পায়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।

২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য একুশে ফেব্রুয়ারি একটি শোক ও বেদনার দিন হলেও, এটি বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত এক বিশেষ দিন।

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, ‘বাংলাকে’ রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ববাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র, যুবক এবং সাধারণ মানুষ প্রশাসনের ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে আসেন। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যখন মিছিলের গতি দেখে আতঙ্কিত হয়ে ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালায়, সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক শহীদ হন।

এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন, বেনাপোল বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সভাপতি মোঃ আসাদুল,বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদ আলী,সহ-সভাপতি মোঃ তবিবুর রহমান,সহ-সভাপতি (২)মোঃ তবিবুর রহমান তবি,সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল মজিদ,সহ-সাধারণ সম্পাদক(২) মোঃ জিয়াউর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইদ্রিস আলী ডাক্তার, কোষাধ্যক্ষ মোঃ সবুজ হোসেন, প্রচার সম্পাদক মোঃ ওমর ফারুক,বন্দর বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্বাস আলী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুল কাশেম, কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ কামরুজ্জামান,মোঃ ইছাহক মেম্বার,মোঃ জুলু মেম্বার,লেবার সরদার মোঃ হাসেম আলীসহ ৯২৫ এর সকল নেতাকর্মী ও সাধারণ শ্রমিক বিন্দ্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৭:৪৫:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
১৬

ভাষা শহীদদের প্রতি বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

আপডেট: ০৭:৪৫:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

শাহাবুদ্দিন আহামেদ: অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর শ্রমিকরা।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিটে বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ সহিদ আলীসহ স্থলবন্দরের সকল শ্রমিক নেতৃবৃন্দরা বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

অমর একুশের ঐতিহাসিক গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি…আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সঙ্গে সঙ্গে শ্রমিক নেতা সহিদ আলীসহ সকল শ্রমিকরা প্রথমে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তাঁরা ভাষাশহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

১৯৫২ সালের এই দিনে ভাষাশহীদদের সর্বশ্রেষ্ঠ আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য এসব মানুষ হাতে ফুল নিয়ে এবং ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গুনগুন করে গেয়ে খালি পায়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।

২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য একুশে ফেব্রুয়ারি একটি শোক ও বেদনার দিন হলেও, এটি বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত এক বিশেষ দিন।

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, ‘বাংলাকে’ রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ববাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র, যুবক এবং সাধারণ মানুষ প্রশাসনের ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে আসেন। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যখন মিছিলের গতি দেখে আতঙ্কিত হয়ে ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালায়, সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক শহীদ হন।

এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন, বেনাপোল বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সভাপতি মোঃ আসাদুল,বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদ আলী,সহ-সভাপতি মোঃ তবিবুর রহমান,সহ-সভাপতি (২)মোঃ তবিবুর রহমান তবি,সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল মজিদ,সহ-সাধারণ সম্পাদক(২) মোঃ জিয়াউর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইদ্রিস আলী ডাক্তার, কোষাধ্যক্ষ মোঃ সবুজ হোসেন, প্রচার সম্পাদক মোঃ ওমর ফারুক,বন্দর বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্বাস আলী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুল কাশেম, কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ কামরুজ্জামান,মোঃ ইছাহক মেম্বার,মোঃ জুলু মেম্বার,লেবার সরদার মোঃ হাসেম আলীসহ ৯২৫ এর সকল নেতাকর্মী ও সাধারণ শ্রমিক বিন্দ্যরা উপস্থিত ছিলেন।