০১:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

তিন লাইট, এক ফ্যানের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল লাখ টাকা

নিউজ ডেস্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক : শার্শার বেনাপোলের শিকড়ী গ্রামে এক বাড়িতে তিনটি লাইট ও একটি সিলিং ফ্যান চালিয়ে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৯৮ হাজার ৭৫ টাকা। মঙ্গলবার তিনি বিলের কপিটি হাতে পেয়েছেন।

জানা গেছে, অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিলের গ্রাহক আমিনুল হক আনু বেনাপোল পোর্ট থানার শিকড়ী গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে।

মিটারটি যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বেনাপোল আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতাভুক্ত। গত পাঁচ বছর ধরে তার ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল আসতো ডিসেম্বর-২০২৪ মাসে সর্বমোট প্রদেয় বিল আসে ১৩৩৪ টাকা। অথচ সর্বশেষ জানুয়ারি-২০২৫ মাসে বিলের কপিতে দেখা যায়, সর্বমোট প্রদেয় বিল করা হয়েছে ৯৮ হাজার ৭৫ টাকা।

এবিষয়ে আমিনুল হক আনু জানান, তার শিকড়ীর বাড়িতে ২০ ওয়াটের তিনটি লাইট ও সর্বোচ্চ ৭০ থেকে ৭৫ ওয়াটের একটি সিলিং ফ্যান চালান। এগুলোর বিল গত ডিসেম্বর মাসে বিল এসেছিল ১৩৩৪ টাকা, চলতি মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে এত বেশি টাকা বিল দেখে বিস্মিত এবং হতাশ আনু।

তিনি জানান, পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কারসাজিতে এত বেশি টাকা বিল এসেছে। গত পাঁচ বছরেও কোনো বকেয়া নেই। আমি প্রতিমাসে বিল পরিশোধ করে থাকি। আমি এই বিপদ কীভাবে সামলাবো।

যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বেনাপোল আঞ্চলিক কার্যালয়ের লাইন কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী বলেন, বিলের কাগজ নিয়ে ওই গ্রাহক অফিসে এলে বিষয়টি দেখব।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০১:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
২২

তিন লাইট, এক ফ্যানের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল লাখ টাকা

আপডেট: ০১:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : শার্শার বেনাপোলের শিকড়ী গ্রামে এক বাড়িতে তিনটি লাইট ও একটি সিলিং ফ্যান চালিয়ে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৯৮ হাজার ৭৫ টাকা। মঙ্গলবার তিনি বিলের কপিটি হাতে পেয়েছেন।

জানা গেছে, অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিলের গ্রাহক আমিনুল হক আনু বেনাপোল পোর্ট থানার শিকড়ী গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে।

মিটারটি যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বেনাপোল আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতাভুক্ত। গত পাঁচ বছর ধরে তার ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল আসতো ডিসেম্বর-২০২৪ মাসে সর্বমোট প্রদেয় বিল আসে ১৩৩৪ টাকা। অথচ সর্বশেষ জানুয়ারি-২০২৫ মাসে বিলের কপিতে দেখা যায়, সর্বমোট প্রদেয় বিল করা হয়েছে ৯৮ হাজার ৭৫ টাকা।

এবিষয়ে আমিনুল হক আনু জানান, তার শিকড়ীর বাড়িতে ২০ ওয়াটের তিনটি লাইট ও সর্বোচ্চ ৭০ থেকে ৭৫ ওয়াটের একটি সিলিং ফ্যান চালান। এগুলোর বিল গত ডিসেম্বর মাসে বিল এসেছিল ১৩৩৪ টাকা, চলতি মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজে এত বেশি টাকা বিল দেখে বিস্মিত এবং হতাশ আনু।

তিনি জানান, পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কারসাজিতে এত বেশি টাকা বিল এসেছে। গত পাঁচ বছরেও কোনো বকেয়া নেই। আমি প্রতিমাসে বিল পরিশোধ করে থাকি। আমি এই বিপদ কীভাবে সামলাবো।

যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বেনাপোল আঞ্চলিক কার্যালয়ের লাইন কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী বলেন, বিলের কাগজ নিয়ে ওই গ্রাহক অফিসে এলে বিষয়টি দেখব।