০১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও নারী ফুটবল দল

নিউজ ডেস্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে ২০২৫ সালের একুশে পদকের জন্য দেওয়া হয়েছে। এ বছর ‘বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল’কে একুশে পদকের জন্য বিবেচনা করা হয়েছে। আজ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

একুশে পদক-২০২৫ এর জন্য মনোনীত ব্যক্তিরা হলেন – আজিজুর রহমান (মরণোত্তর)—শিল্পকলা (চলচ্চিত্র); উস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া (মরণোত্তর)—শিল্পকলা (সংগীত); ফেরদৌস আরা—শিল্পকলা (সংগীত); নাসির আলী মামুন—শিল্পকলা (আলোকচিত্র); রোকেয়া সুলতানা—শিল্পকলা (চিত্রকলা); মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর)—সাংবাদিকতা; মাহমুদুর রহমান—সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার; ড. শহীদুল আলম—সংস্কৃতি ও শিক্ষা; ড. নিয়াজ জামান—শিক্ষা; মেহেদী হাসান খান—বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি; মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর)—সমাজসেবা; হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর)—ভাষা ও সাহিত্য; শহীদুল জহির (মো. শহীদুল হক) (মরণোত্তর)—ভাষা ও সাহিত্য; মঈদুল হাসান—গবেষণা।

পদকপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, একটি সম্মাননাপত্র ও ৪ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়।

দেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে। একুশে পদক পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১০:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
২৮

একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও নারী ফুটবল দল

আপডেট: ১০:১৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে ২০২৫ সালের একুশে পদকের জন্য দেওয়া হয়েছে। এ বছর ‘বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল’কে একুশে পদকের জন্য বিবেচনা করা হয়েছে। আজ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

একুশে পদক-২০২৫ এর জন্য মনোনীত ব্যক্তিরা হলেন – আজিজুর রহমান (মরণোত্তর)—শিল্পকলা (চলচ্চিত্র); উস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া (মরণোত্তর)—শিল্পকলা (সংগীত); ফেরদৌস আরা—শিল্পকলা (সংগীত); নাসির আলী মামুন—শিল্পকলা (আলোকচিত্র); রোকেয়া সুলতানা—শিল্পকলা (চিত্রকলা); মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর)—সাংবাদিকতা; মাহমুদুর রহমান—সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার; ড. শহীদুল আলম—সংস্কৃতি ও শিক্ষা; ড. নিয়াজ জামান—শিক্ষা; মেহেদী হাসান খান—বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি; মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর)—সমাজসেবা; হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর)—ভাষা ও সাহিত্য; শহীদুল জহির (মো. শহীদুল হক) (মরণোত্তর)—ভাষা ও সাহিত্য; মঈদুল হাসান—গবেষণা।

পদকপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, একটি সম্মাননাপত্র ও ৪ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়।

দেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে। একুশে পদক পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।