জামাই বরণ পিঠা, জিরা পিঠা থেকে শুরু করে পাটিসাপটা ও তালের পিঠাসহ প্রায় অর্ধ শতাধিক স্টলে শতাধিক প্রকার পিঠার সমাহার। বিশেষ করে খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরী বিষয়টি ছিল দর্শনীয়। যা দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসে পিঠা প্রেমিরা। বিলুপ্ত হওয়া পিঠার স্বাদ নিতে পিঠা উৎসবে ভীড় জমাতে থাকে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
ফিতা কেটে এবং বেলুন উড়িয়ে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার যশোরের উপ-পরিচালক রফিকুল হাসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব খায়রুজ্জামান মধু, উপজেলা সহকারী কমিশনার নুসরাত ইয়াসমিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নুরুজ্জামান, কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা, নাভারন ফজিলাতুনন্নেছা সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ লাইলা আফরোজ মলি, শার্শা উপজেলা কলেজের অধ্যক্ষ হাসানুজ্জামানসহ উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।