১১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

নিউজ ডেস্ক

গ্রামের সংবাদ ডেস্ক : মীয়ানমারের রোহিঙ্গা ও অন্যান্য সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলন আয়োজনের পরিধি, কাঠামো, পদ্ধতি ও আয়োজন সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে।
মালয়েশিয়া ও ফিনল্যান্ড এতে পৃষ্ঠপোষকতা করে।

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোটাভুটির মাধ্যমে ওই প্রস্তাব গৃহীত হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূত মো. সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী উন্মুক্ত বিতর্ক অধিবেশনে হস্তক্ষেপ করেন এবং এই প্রস্তাবের উপর ভোটের প্রস্তাব করেন। কারণ রাশিয়া বেশ কয়েকটি সংশোধনী প্রস্তাব করেছিল যা বাংলাদেশ গ্রহণ করেনি। পরে সাধারণ পরিষদের সভাপতি ভোট আহ্বান করেন এবং ১৪১ ভোটের পক্ষে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। প্রস্তাবের বিরুদ্ধে কোনো ভোট পড়েনি। তবে, ১০টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে।

সাধারণ পরিষদে এমন এক সময়ে এই প্রস্তাব গৃহীত হল, যখন ঢাকা আগামী সেপ্টেম্বরে নিউ ইয়র্কে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বিশেষ সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। ফলে এটি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর মনে করছে।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ১১:১৩:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
৩৬

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

আপডেট: ১১:১৩:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

গ্রামের সংবাদ ডেস্ক : মীয়ানমারের রোহিঙ্গা ও অন্যান্য সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলন আয়োজনের পরিধি, কাঠামো, পদ্ধতি ও আয়োজন সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে।
মালয়েশিয়া ও ফিনল্যান্ড এতে পৃষ্ঠপোষকতা করে।

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোটাভুটির মাধ্যমে ওই প্রস্তাব গৃহীত হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূত মো. সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী উন্মুক্ত বিতর্ক অধিবেশনে হস্তক্ষেপ করেন এবং এই প্রস্তাবের উপর ভোটের প্রস্তাব করেন। কারণ রাশিয়া বেশ কয়েকটি সংশোধনী প্রস্তাব করেছিল যা বাংলাদেশ গ্রহণ করেনি। পরে সাধারণ পরিষদের সভাপতি ভোট আহ্বান করেন এবং ১৪১ ভোটের পক্ষে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। প্রস্তাবের বিরুদ্ধে কোনো ভোট পড়েনি। তবে, ১০টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে।

সাধারণ পরিষদে এমন এক সময়ে এই প্রস্তাব গৃহীত হল, যখন ঢাকা আগামী সেপ্টেম্বরে নিউ ইয়র্কে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বিশেষ সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। ফলে এটি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর মনে করছে।