০২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

বিজিবি’র মানবিক উদ্যোগে মায়ের শেষ দেখা পেলেন ভারতীয় মেয়ে

নিউজ ডেস্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক: বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তের জিরো পয়েন্টে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতিতে এই আবেগঘন মুহূর্তের সৃষ্টি হয়।

বিজিবি সূত্র জানায়, সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার বাসিন্দা আছিয়া বেগম (৮০) বার্ধক্যজনিত কারণে মঙ্গলবার মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর খবর পেয়ে তার মেয়ে শরিফা বেগম, যিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাটে বসবাস করেন, মায়ের শেষ দেখা দেখার আকুল আবেদন জানান।

এরপর দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের সমন্বয়ে বিশেষ অনুমতির মাধ্যমে সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের ভোমরা আইসিপি এলাকায় মেইন পিলার ৩-এর কাছে জিরো পয়েন্টে দেখা করার ব্যবস্থা করা হয়। বেলা সাড়ে ১২টা থেকে পৌনে ১টা পর্যন্ত শরিফা বেগম ও তার আত্মীয়-স্বজন মায়ের মুখ শেষবারের মতো দেখতে পারেন।

এ সময় সীমান্ত এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিজিবির মানবিক উদ্যোগের প্রশংসা করেন উপস্থিত সাধারণ মানুষ।

এ সময় বিজিবির পক্ষে সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটেলিয়ানের ভোমরা কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার আফজাল হোসেন খান, ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার সুলতানসহ বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অন্যদিকে, বিএসএফের পক্ষে ১০২ ব্যাটেলিয়ানের ঘোজাডাঙ্গা কোম্পানি কমান্ডার এসি কুমার ও বিএসএফ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৪:৪৭:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
২৯

বিজিবি’র মানবিক উদ্যোগে মায়ের শেষ দেখা পেলেন ভারতীয় মেয়ে

আপডেট: ০৪:৪৭:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তের জিরো পয়েন্টে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতিতে এই আবেগঘন মুহূর্তের সৃষ্টি হয়।

বিজিবি সূত্র জানায়, সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার বাসিন্দা আছিয়া বেগম (৮০) বার্ধক্যজনিত কারণে মঙ্গলবার মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর খবর পেয়ে তার মেয়ে শরিফা বেগম, যিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাটে বসবাস করেন, মায়ের শেষ দেখা দেখার আকুল আবেদন জানান।

এরপর দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের সমন্বয়ে বিশেষ অনুমতির মাধ্যমে সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের ভোমরা আইসিপি এলাকায় মেইন পিলার ৩-এর কাছে জিরো পয়েন্টে দেখা করার ব্যবস্থা করা হয়। বেলা সাড়ে ১২টা থেকে পৌনে ১টা পর্যন্ত শরিফা বেগম ও তার আত্মীয়-স্বজন মায়ের মুখ শেষবারের মতো দেখতে পারেন।

এ সময় সীমান্ত এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিজিবির মানবিক উদ্যোগের প্রশংসা করেন উপস্থিত সাধারণ মানুষ।

এ সময় বিজিবির পক্ষে সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটেলিয়ানের ভোমরা কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার আফজাল হোসেন খান, ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার সুলতানসহ বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অন্যদিকে, বিএসএফের পক্ষে ১০২ ব্যাটেলিয়ানের ঘোজাডাঙ্গা কোম্পানি কমান্ডার এসি কুমার ও বিএসএফ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।