০২:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আর মাত্র কয়েক দিন পরেই নতুন সাজে সাজবে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি ! 

নিউজ ডেস্ক
সাঈদ ইবনে হানিফ : মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি , যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাড়ী গ্রামে অবস্থিত।
যশোর শহরে থেকে দক্ষিণ দিকে রাজারহাট হয়ে, মনিরামপুর উপজেলা পার হয়ে কেশবপুর উপজেলা। এই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের নাম সাগরদাড়ী গ্রাম। জমিদারির সুবাদে মধুসূদন দত্তের পূর্ব পুরুষেরা এখানেই গড়েছিলেন তাদের আবাস স্থান।  জমিদারি প্রথা শেষ হলে কবি ও তার পূর্ব পুরুষেরা সব কিছু ফেলে কলকাতা চলে যান।  সেই থেকেই  কবির এই আবাস স্থান অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে ছিল। ফলে বিশাল এই জায়গাজমি ও ভবনের মূল্যবান সম্পদ গুলোর বেশির ভাগই চুরি হয়ে যায়।
বাংলাদেশ পরবর্তী বিভিন্ন সরকারের সময়ে  কবির এই আবাস স্থান এবং অবশিষ্ট জায়গাজমি সরকারি ভাবে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব গ্রহণ করা হয়।  সেই হিসেবে ভবন সহ কপোতাক্ষ নদের পাড়ের কিছুটা সংস্কার করা হয়েছে।
প্রতি বছর মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্বরণে মেলার আয়োজন করা হয়।  যেখানে হাজার হাজার দর্শনার্থীর ভিড় জমে। এই বছরেও তার ব্যতিক্রম হবে না। ইতিমধ্যে মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করেছে আয়োজক কমিটি।  আর মাত্র কয়েক দিন পরেই শুরু হবে বিখ্যাত মধু মেলা।

Please Share This Post in Your Social Media

আপডেট: ০৭:৪৮:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
২২

আর মাত্র কয়েক দিন পরেই নতুন সাজে সাজবে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি ! 

আপডেট: ০৭:৪৮:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
সাঈদ ইবনে হানিফ : মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি , যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাড়ী গ্রামে অবস্থিত।
যশোর শহরে থেকে দক্ষিণ দিকে রাজারহাট হয়ে, মনিরামপুর উপজেলা পার হয়ে কেশবপুর উপজেলা। এই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের নাম সাগরদাড়ী গ্রাম। জমিদারির সুবাদে মধুসূদন দত্তের পূর্ব পুরুষেরা এখানেই গড়েছিলেন তাদের আবাস স্থান।  জমিদারি প্রথা শেষ হলে কবি ও তার পূর্ব পুরুষেরা সব কিছু ফেলে কলকাতা চলে যান।  সেই থেকেই  কবির এই আবাস স্থান অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে ছিল। ফলে বিশাল এই জায়গাজমি ও ভবনের মূল্যবান সম্পদ গুলোর বেশির ভাগই চুরি হয়ে যায়।
বাংলাদেশ পরবর্তী বিভিন্ন সরকারের সময়ে  কবির এই আবাস স্থান এবং অবশিষ্ট জায়গাজমি সরকারি ভাবে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব গ্রহণ করা হয়।  সেই হিসেবে ভবন সহ কপোতাক্ষ নদের পাড়ের কিছুটা সংস্কার করা হয়েছে।
প্রতি বছর মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্বরণে মেলার আয়োজন করা হয়।  যেখানে হাজার হাজার দর্শনার্থীর ভিড় জমে। এই বছরেও তার ব্যতিক্রম হবে না। ইতিমধ্যে মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করেছে আয়োজক কমিটি।  আর মাত্র কয়েক দিন পরেই শুরু হবে বিখ্যাত মধু মেলা।