বিল্লাল হোসেন, ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি: ময়মনসিংহ-১১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ওয়াহেদ। আওয়ামী লীগের এই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার পরপর সাধারণ ভোটারদের মুখে, মুখে রফ উঠেছে। সবাই বলছে এবার আলহাজ্ব এম এ ওয়াহেদ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রেখে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতির ঘোষণা দিলেন। সেই স্মার্ট মাঠ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আলহাজ্ব এম. এ. ওয়াহেদ সাধারণ ভোটারের মন জয় করে বিজয়ী হয়ে জাতীয় সংসদে যাবেন।

সকল জল্পনা কল্পনা ও ষড়যন্ত্রের জাল থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে বৈধতা নিয়ে নির্বাচনী মাঠে আলহাজ্ব এম এ ওয়াহেদ। ফিরে পেলেন সর্বস্তরের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের পছন্দের প্রার্থী।

ময়মনসিংহ-১১ আসনে ভালুকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব এম. এ. ওয়াহেদ। সোমবার রাতে পৌরসভার ওয়াহেদ টাওয়ারে তার ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপস্থিতি মতামতের ভিত্তিতে তিনি এ ঘোষণা দেন। ময়মনসিংহ ১১ শিল্পাঞ্চল ভালুকা আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন তিনি। পরে মনোনয়ন না পেয়ে নেতাকর্মীদের অনুরোধে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন।

এদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণার দেওয়ার পর পর তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে আসছিলেন তার বিরুদ্ধে। সর্বশেষে সকল জল্পনা কল্পনার অবসর হলো। ওই ষড়যন্ত্রের জাল থেকে বেরিয়ে তিনি নির্বাচনী মাঠে ফিরে পেলেন সর্বস্তরের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে।

উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন গিয়ে সাধারণ খেটে-খাওয়া মানুষের সঙ্গে কথা বলে দীর্ঘ ৫ বছর পর তাদের মাঝে এক জন যোগ্য প্রার্থী পেয়েছেন। তাই আমরা ভালুকা উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ ভোটের মাধ্যমে প্রমাণ করে দিবো ৭ জানুয়ারীর ভোটের মাধ্যমে।

উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের আওয়ামিলীগের অবহেলিত বঞ্চিত নেতা কর্মীদের নির্যাতনের খুব প্রকাশ করার জায়গা পেলেন নেতাকর্মীরা।

ভালুকা উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব এম. এ. ওয়াহেদ প্রার্থীতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম খলিল ভালুকা আঞ্চলিক শাখা।