০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

বাঘারপাড়ায় একটি মসজিদের উন্নয়ন সামগ্রী ও নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৭:১১:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১০০

সাঈদ ইবনে হানিফ (বাঘারপাড়া) যশোর: যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ইন্দ্রা কয়ার বট তলা মসজিদের নামে সরকার থেকে বরাদ্দকৃত তিন বান টিন,নয় হাজার টাকা, একটা একহাজর লিটার পানির ট্যাংক, মসজিদের ইট,ও গাছপালার বড় বড় ডাল কেটে বিক্রয় করে সব টাকা পকেটস্থ করেছেন মসজিদের খাদেম নোয়াব আলী।

অভিযুক্ত ওই খাদেম নোয়াব আলী মসজিদ টির শুরু থেকে খাদেম হিসাবে কার করে থাকেন। সম্প্রতি ওই মসজিদের টিন, ব্যাটারী, ইট, পানির ট্যাংকি ও নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দবী জানিয়েছেন স্থানীয় মুসল্লিগণ। তাদের দাবি- মসজিদের অনুদান ও বিভিন্ন অর্থের একটি অংশ হিসাবের সঙ্গে মিলছে না । অভিযোগ অনুযায়ী, ওই সব সরঞ্জাম ও অর্থ মসজিদের উন্নয়নকাজের সহায়তার জন্য ব্যবহৃত হওয়ার কথা ছিলো ।

কিন্তু উন্নয়ন তো দুরের কথা সে সবের কোন হদিস নেই।বিষয়টি তদন্তের জন্য মুসল্লিরা জোর দাবী জানিয়েছেন । এবিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ বিশ্বাস জানান , তিন বান টিন ও নয় হাজার টাকা উপজেলা পরিষদ থেকে তিনি নিয়ে দিয়েছেন্। সে টাকা ও অন্যান্য জিনিস পত্রের ও কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

আব্দুল আজিজ বিশ্বাস ও বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্দে ব্যবস্থা নিতে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

বাঘারপাড়ায় একটি মসজিদের উন্নয়ন সামগ্রী ও নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

আপডেট: ০৭:১১:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সাঈদ ইবনে হানিফ (বাঘারপাড়া) যশোর: যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ইন্দ্রা কয়ার বট তলা মসজিদের নামে সরকার থেকে বরাদ্দকৃত তিন বান টিন,নয় হাজার টাকা, একটা একহাজর লিটার পানির ট্যাংক, মসজিদের ইট,ও গাছপালার বড় বড় ডাল কেটে বিক্রয় করে সব টাকা পকেটস্থ করেছেন মসজিদের খাদেম নোয়াব আলী।

অভিযুক্ত ওই খাদেম নোয়াব আলী মসজিদ টির শুরু থেকে খাদেম হিসাবে কার করে থাকেন। সম্প্রতি ওই মসজিদের টিন, ব্যাটারী, ইট, পানির ট্যাংকি ও নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দবী জানিয়েছেন স্থানীয় মুসল্লিগণ। তাদের দাবি- মসজিদের অনুদান ও বিভিন্ন অর্থের একটি অংশ হিসাবের সঙ্গে মিলছে না । অভিযোগ অনুযায়ী, ওই সব সরঞ্জাম ও অর্থ মসজিদের উন্নয়নকাজের সহায়তার জন্য ব্যবহৃত হওয়ার কথা ছিলো ।

কিন্তু উন্নয়ন তো দুরের কথা সে সবের কোন হদিস নেই।বিষয়টি তদন্তের জন্য মুসল্লিরা জোর দাবী জানিয়েছেন । এবিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ বিশ্বাস জানান , তিন বান টিন ও নয় হাজার টাকা উপজেলা পরিষদ থেকে তিনি নিয়ে দিয়েছেন্। সে টাকা ও অন্যান্য জিনিস পত্রের ও কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

আব্দুল আজিজ বিশ্বাস ও বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্দে ব্যবস্থা নিতে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।