মণিরামপুর থেকে বিএনপির এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী কামরুজ্জামান শাহীনের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
- আপডেট: ১০:০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
- / ১৩

বি.এম বিল্লাল হোসেন,রাজগঞ্জ : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসনে বিএনপি সমর্থিত সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী যশোর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি, মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও চালুয়াহাটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মরহুম আলহাজ্ব মোঃ মুছার জ্যেষ্ঠ পুত্র চালুয়াহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবক মোঃ কামরুজ্জামান শাহীন মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন।
শুক্রবার রাতে মণিরামপুর উপজেলার ১০ নং মশ্বিমনগর ইউনিয়নের বেলতলা বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় পথসভা, গণসংযোগ, ধানের শীষ প্রতীকের ভোট প্রার্থনা ও লিফলেট বিতরণ করেন এমপি প্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান শাহীন। এ সময় কর্মী-সমর্থক সহ সাধারণ মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হন তিনি।
গণসংযোগ ও লিফলেট বিতারণকালে এমপি প্রার্থী কামরুজ্জামান শাহীন বলেন- দল যদি আমার রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিকসহ সকল অবস্থান বিবেচনা করেন, তা হলে আমার বিশ্বাস আমাকেই দলীয়ভাবে মনোনীত করবে বলে আমি আশাবাদী। তাছাড়া মণিরামপুর উপজেলাবাসী মানুষে আমাকে এমপি পদে দেখতে চান। তাই মানুষের প্রত্যাশাকে প্রাধান্য দিতে এবং কাঙ্খিত উন্নয়ন সততার সাথে নিশ্চিত করতে আমি প্রার্থী হয়েছি। বাকিটা নির্ভর করছে দল ও মানুষের হাতে। এতে জনসাধারণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের নিরঙ্কুশ বিজয়ের মধ্য দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের নেতৃত্বে আগামীর সুখী-সমৃদ্ধশালী ও স্বনির্ভর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে। সাধারণ ভোটাররা জানান- জাতীয় সংসদে মরহুম আলহাজ্ব মোঃ মুছার জ্যেষ্ঠ পুত্র কামরুজ্জামান শাহীনকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দিলে যেকোন দলের প্রার্থীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।
মণিরামপুরের সাধারণ জনগের জন্য নিরাপদ ও আস্থার জায়গা এখন একজনই, সে হলেন কামরুজ্জামান শাহীন। তাঁরা আরো বলেন- কামরুজ্জামান শাহীনের পক্ষে প্রতিটি গণসংযোগ ও পথ সভাসহ রাজনৈতিক যেকোন কর্মকান্ডে জনতার যেন ঢল নেমে আসে। তাঁর ডাকে জনগণের স্বতস্ফুর্ত উপস্থিতি নজির সৃষ্টি করছে। জনমত যাচাই ছাড়া অজ্ঞাত কোন কারনে কামরুজ্জামান শাহীনকে ছাড়া অন্য কাউকে এখান থেকে মনোনয়ন দিলে, গুরুত্বপূর্ণ এই আসনটি অন্যকোন দলের নিয়ন্ত্রনে চলে যেতে পারে বলে সাধারণ ভোটাররা মন্তব্য করেন। তাদের বিশ্বাস বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও মাঠ পর্যায়ের জনমত জরিপ করার পরেই মনোনয়ন দিবেন মনোনয়ন নির্বাচক মন্ডলী ও নীতিনির্ধারক পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। তা না হলে এই আসনটি ফিরে পেতে কঠিন হতে পারে বলে সাধারণ কর্মী-সমর্থকসহ ভোটাররা মনে করছেন। এসময় মরহুম আলহাজ্ব মোঃ মুছার কনিষ্ঠ পুত্র উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মোঃ মঈনুল ইসলাম মঈন, মশ্বিমনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল খালেক, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু সাঈদ, মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির সম্মানিত সদস্য আলহাজ্ব মোঃ কফিল উদ্দিন আহমেদ, চালুয়াহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জামশেদ আলী, চালুয়াহাটি ইউনিয়ন বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মতিয়ার রহমান, বিএনপি নেতা তুহিন আহমেদ, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জিএম নাসির উদ্দিন, মশ্বিমনগর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নাজমুল হোসেন, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সম্ভাব্য সভাপতি মোঃ মিন্টু হোসেন সাদ্দাম, সম্ভাব্য সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এস.এম রাকিব হুসাইন, ছাত্রদল নেতা মিশুক, ছাত্রদল নেতা ওয়াসিফ আহমেদ শুভসহ উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের কর্মী-সমর্থকসহ অগণিত সাধারণ ভোটাররা বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী গণসংযোগে অংশ নেন।























